সংগীত হলো হৃদয়ের সাহিত্য। ভাষা যেখানে শেষ হয় সংগীত এর শুরুটা সেখানেই। — আলফোনসি ডি ল্যামারটাইন

---

আমি এই পৃথিবী ছেড়ে অন্য কোনো পৃথিবীতে যেতে চাই, যে-পৃথিবীতে মানুষ নাই। চারপাশে পত্রপুষ্পশোভিত বৃক্ষরাজি।আকাশে চিরপূর্ণিমার চাঁদ, যে চাঁদের ছায়া পড়েছে ময়ূরাক্ষী নামের এক নদীতে, সেই নদীর স্বচ্ছ জলে সারাক্ষণ খেলা করে জোছনার ফুল, দূরের বন থেকে ভেসে আসে অপার্থিব সংগীত।

---

জীবনের এই খেলায় শুধু তারাই জিতবে যারা সবরকম পরিস্থিতিতে প্রাণ খুলে বাঁচতে শিখবে।

---

বসন্ত এলো রে। মধুকর গুন গুন, অমুয়ামঞ্জরীকানন ছাওল রে। শুন শুন সজনী হৃদয় প্রাণ মমহরখে আকুল ভেল, জর জর রিঝসে দুখ জ্বালা সবদূর দূর চলি গেল। মরমে বহই বসন্তসমীরণ

---

সংগীত মানুষের হৃদয় থেকে অগ্নি উৎপাদন করে আর স্ত্রীলোকের চোখ থেকে অশ্রু ঝরায় । — বেটোভেন

---

জীবন আর সংগীত ওতপ্রোতভাবে জডিত। সংগীতের মাঝে মানুষ বেঁচে থাকার আনুপ্রেরণা পায়। — সুইফট

---

শত দুঃখের মধ্যেও সংগীত হৃদয়কে স্পর্শ করে। — জন রে

---

তোর ভালোবাসা আমার হৃদয়ের গান, যত দিন বাঁচি ততদিন তুই হ আমার প্রাণ।

---

যা পেতে ইচ্ছে করে, আমি তাকেই বলি সুন্দর। প্রত্যেকটি প্রাণেরই এক-একটা স্বতন্ত্র চেহারা থাকে। সুন্দরের কোনো নির্দিষ্ট চেহারা নেই, সে আপেক্ষিক।

---

ফুটবল খেলো মন দিয়ে, ভালোবাসো প্রাণ দিয়ে।

---