#Quote
More Quotes
মুখের উপর সত্য বলা মানুষটা অপ্রিয় হলেও সে মুখোশধারী মিষ্টভাষী মিথ্যাবাদীর থেকে উত্তম
মুমিন কখনো মিথ্যাবাদী হতে পারে না
যে ব্যক্তি স্বপ্ন না দেখেও স্বপ্ন দেখার ভান করবে, তাকে দু’টি গমের মাঝে গিরা দিতে বলা হবে, অথচ তা সে করতে সক্ষম হবে না। আর যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের কথা কান পেতে শুনল, অথচ তারা তাকে তা শোনাতে চায় নি, তার কানে কেয়ামতের দিন শিশা ঢালা হবে, যে ব্যক্তি ছবি অঙ্কন করবে কেয়ামতের দিন তাকে শাস্তি দেয়া হবে এবং তাকে বলা হবে তাতে রুহ সঞ্চার করতে, অথচ তা করতে সে সক্ষম হবে না।
ঈমানদারদের জীবন ক্রমাগত বিভিন্ন কঠিন পরীক্ষার মুখােমুখি করানাে হয় তাদের ঈমানকে বিশুদ্ধ এবং তাদের পাপকে মােচন করানাের জন্য। কারণ, ঈমানদারগণ তাদের জীবনের প্রতিটি কাজ করেন কেবলমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আর তাই জীবনে সহ্য করা এই দুঃখ-কষ্টগুলাের জন্য তাদের পুরষ্কার দেয়া আল্লাহর জন্য অপরিহার্য হয়ে যায়। — ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহঃ)
অনেকে ধারণা করে যে হাসি-রসিকতায় মিথ্যা বলা বৈধ। আর এ থেকেই বিশ্ব ধোঁকা দিবস বা এপ্রিল ফুলের জন্ম। এটা ভুল ধারণা, এর কোন ভিত্তি নেই ইসলাম ধর্মে। রসিকতা কিংবা স্বাভাবিক অবস্থায় মিথ্যা সর্বাবস্থায় হারাম।
মিথ্যা বলে ভালো হওয়ার চেয়ে, সত্য বলে খারাপ হওয়া অনেক ভালো।
কাউকে মিথ্যা সান্ত্বনা দিয়ে আপনি কেবল তার আবেগ নিয়ে খেলছেন।
কারো কাছে কোন কথা শোনা মাত্রই যাচাই না করেই তা বলে বেড়ানো মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য যথেষ্ট। —আল হাদিস (তিরমিজিঃ১৯৭২ ও মুসলিমঃ ৯৯৬)
মিথ্যার সাহায্যে মানুষ কখনোই তার জীবনে উন্নতি করতে পারে না।
ক্রেতা ও বিক্রেতা ইচ্ছাধীন যতক্ষণ না তারা পৃথক হয়। যদি তারা সত্য বলে ও দোষ-গুণ বর্ণনা করে দেয়, তবে তাদের মধ্যে বরকত প্রদান করা হয়। আর যদি তারা গোপন রাখে ও মিথ্যা বলে তবে তাদের বরকত নষ্ট করে দেয়া হয়।