#Quote
More Quotes by Dr. Muhammad Yunus
বৈষম্য কমাতে শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর জোর দিতে হবে। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা আমূল পরিবর্তন করতে হবে। আমাদের যে শিক্ষা ব্যবস্থা হচ্ছে সেটা মানুষকে চাকরির দিকে নিয়ে যায়। কিন্তু আমাদের উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে - ড. মুহাম্মদ ইউনূস
দারিদ্র্য হল সমস্ত মানবাধিকারের অনুপস্থিতি। নিদারুণ দারিদ্র্যের দ্বারা সৃষ্ট হতাশা, শত্রুতা ও ক্ষোভ কোনো সমাজে শান্তি বজায় রাখতে পারে না। স্থিতিশীল শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের অবশ্যই জনগণকে শালীন জীবনযাপনের সুযোগ দেওয়ার উপায় খুঁজে বের করতে হবে।
ভয় ভাঙ্গার প্রক্রিয়াটি সবসময়ই আমার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল এবং আমার মহিলা কর্মীদের যত্নশীল কাজ এবং মৃদু কণ্ঠের দ্বারা এটি সহজ করা হয়েছিল।
মানুষ গরিব ছিল না কারণ তারা বোকা বা অলস ছিল। তারা সারাদিন কাজ করত, জটিল শারীরিক কাজ করত। তারা দরিদ্র ছিল কারণ দেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের অর্থনৈতিক ভিত্তি প্রশস্ত করতে সাহায্য করেনি।
যদি আমরা একটি কাঙ্ক্ষিত সমাজ কিংবা বিশ্বের কল্পনা করতে না পারি, তাহলে তা কখনোই সত্যি হবে না। সে জন্য আমাদের একটি গন্তব্য দরকার, একটি নির্দেশনা দরকার। তুমি যদি জানো যে তোমাকে কোথায় যেতে হবে, তাহলে তুমি অবশ্যই সেখানে পৌঁছাতে পারবে। তোমার প্রযুক্তি, যোগাযোগ ক্ষমতা তোমাকে সেখানে নিয়ে যাবে - ড. মুহাম্মদ ইউনূস
কাঙ্ক্ষিত
সমাজ
বিশ্বের
কল্পন
গন্তব্য
আমাদের
নির্দেশনা
পৌঁছাতে
প্রযুক্ত
যোগাযোগ
ক্ষমতা
ড. মুহাম্মদ ইউনূস
গরীবরা নিজেরাই দারিদ্র্যমুক্ত পৃথিবী গড়তে পারে। আমাদের যা করতে হবে তা হল আমরা তাদের চারপাশে যে শিকল রেখেছি তা থেকে তাদের মুক্ত করা!
ভালো একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভালো ডিগ্রি নিয়ে বেরিয়েই একজন শিক্ষার্থী বলছেন, আমাকে চাকরি দিন। কিন্তু এটা বলছেন না যে আমাকে ১০ হাজার ডলার দিন, আমি নিজের ভাগ্য নিজেই গড়ে তুলব। তাঁর ভাগ্যের নিয়ন্ত্রণ তিনি তুলে দিচ্ছেন আরেকজনের হাতে। এটা আধুনিক দাসত্ব - ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ক্ষুদ্রঋণ দেখিয়েছে যে আপনি কীভাবে লোকেদের কাছে পৌঁছাতে পারেন যা প্রচলিত ব্যাংকিং করতে পারে না। এটি প্রমাণ করেছে যে এটি একটি কার্যকর প্রস্তাব।
“ শিক্ষার উচিত তাকে উদ্যোক্তা বা চাকরি সৃষ্টিকারী হতে প্রস্তুত করা, চাকরি খুঁজতে নয়।...আমরা যদি তরুণদের চাকরি সৃষ্টিকারী হিসেবে গড়ে তুলতাম, তাহলে বেকারত্ব বলে কিছু থাকত না ” - ড. মুহাম্মদ ইউনূস
পৃথিবীর উন্নয়নের জন্য কাজ করুন আমরা আজকে যেই পৃথিবী কল্পনায় দেখতে পাই সেই পৃথিবী তৈরির জন্য কাজ করা উচিত। আমি যেমন আমার কল্পনায় একটি দারিদ্রমুক্ত পৃথিবী দেখতে পাই যেখানে একটি মানুষও দরিদ্র নয়। যখন আমি সেটা করতে সমর্থ হবো তখন জায়গায় জায়গায় জাদুঘর তৈরী করা হবে, এবং যেখানে মানুষ তার ছেলে মেয়েকে নিয়ে দেখতে যাবে দারিদ্রতাকে। আমি এমন একটি পৃথিবী কল্পনা করি যেখানে কাজ করার যোগ্য কেউ বেকার থাকবে না, এবং ছাত্ররা থিসিস লিখবে আগেকার দিনে দারিদ্রতা কেন ছিল তা নিয়ে। কেউ রাষ্ট্রের দেয়া ভাতার উপর নির্ভরশীল থাকবে না, কারণ সবাই যার যার যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ করবে।