অন্যের কাছে ঘৃণিত হওয়ার থেকে অধিকতর কষ্টের হলো অবহেলিত হওয়া, কারণ সেক্ষেত্রে তুমি তার কাছে তোমার অস্তিত্বই খুজে পাও না।

---

হাদিসে রাসূল (সাঃ) উল্লেখ করেছেন: “শক্তিশালী ব্যক্তি সে নয় যে কুস্তি করতে পারে, বরং শক্তিশালী ব্যক্তি সে যে রাগের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

---

অভিমানের চোখে পৃথিবীটা অন্যরকম দেখায়।

---

ঘৃণিত হওয়ার চেয়ে কষ্টের হলো অবহেলিত হওয়া, কেননা সেক্ষেত্রে তুমি তোমার অস্তিত্বই খুজে পাও না

---

হযরত আবু হোরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ বলেন- কারবারের দুই অংশীদারের কোন একজন যে পর্যন্ত খেয়ানতে লিপ্ত না হয় সে পর্যন্ত আমি তাদের সঙ্গেই অবস্থান করি। কিন্তু তাদের কেউ যখন খেয়ানত শুরু করে, তখন আমি তাদেরকে পরিত্যাগ করি। অন্য এক বর্ণনা মতে তখন তাদের মাঝখানে শয়তান এসে যায়। (আবু দাউদ)

---

যখন তোমাদের কারো রাগ হয় তখন সে যদি দাঁড়ানো থাকে, তবে সে যেন বসে পড়ে। যদি তাতে রাগ চলে যায় ভালো। আর যদি না যায়, তবে শুয়ে পড়বে। আল হাদিস

---

সে প্রকৃত বীর নয়, যে কাউকে কুস্তীতে হারিয়ে দেয়। বরং সেই প্রকৃত বীর, যে রাগের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। আল হাদিস

---

নিশ্চয় রাগ শয়তানের পক্ষ থেকে । আর শয়তান আগুনের তৈরি। নিশ্চয় পানির দ্বারা আগুন নির্বাপিত হয়। সুতরাং তোমাদের কেউ যখন রাগান্বিত হয় সে যেন অজু করে। আল হাদিস

---

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রী আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা ছিলেন অন্যতম একজন শিক্ষক।

---

তোমরা রাগ বর্জন করো. বুখারী শরীফ

---