তুমি আসবে বলে কৃষ্ণচূড়া দিয়ে আমার বেলকনি সাজিয়ে রেখেছি। আমার বারান্দা আর আমাদের সেই বেঞ্চি যে বেঞ্চিতে বসে আমরা প্রতিদিন একসাথে কবিতা পাঠ করতাম।

---

কৃষ্ণচূড়ার মতো সুন্দর হে তুমি! এত সুন্দর করে গড়েছে তোমায় সৃষ্টিকর্তা।

---

কৃষ্ণচূড়া ফুল কে নিয়ে রচিত হয়েছে হাজারো কাব্য হাজার রচনা সেগুলো এখন প্রকাশ হবার অপেক্ষায়।

---

আমি চাই কৃষ্ণচূড়া ফুলের বৃষ্টি নামুক আর সেই বৃষ্টিতে ভিজবো তুমি আর আমি।

---

কৃষ্ণচূড়া ফুলের লাল রং ছুঁয়ে দেয় কবিতা আর কল্পনা কে। সে কবিতা আর কল্পনা ছুঁয়ে দেয় আমার স্বপ্নকে। আমার স্বপ্ন ছুঁয়ে দেয় তোমাকে। আর তুমি ছুঁয়ে দাও আমাকে।

---

সে এখন মৃত। তার শরীর ঘিরে থোকা থোকা কৃষ্ণচূড়ার মতো ছড়িয়ে রয়েছে রক্ত, তাজা লাল রক্ত। তার থ্যাতলানো একখানা হাত পড়ে আছে এদেশের মানচিত্রের ওপর, আর সে হাত থেকে ঝরে পড়ছে রক্তের দুর্বিনীত লাভা। - রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

---

তুমি লহ নাই ভালোবাসিবার দায়, দু'হাতে শুধুই কুড়িয়েছো ঝরা ফুল। কৃষ্ণচূড়ার তলে,আমি বসে একা বুনিয়াছি প্রেম ঘৃণা বুনিবার ছলে।

---

সেই কবেই কৃষ্ণচূড়া ফুল আমার বইয়ের পাতায় গুঁজে রেখেছি এত দিনে শুকিয়ে গেছে পাপড়ি তবু ও তুমি এলেনা

---

তুমি আসবে বলে কৃষ্ণচূড়া দিয়ে সাজিয়েছি আমার বেলকনি, আমার বারান্দা আর আমাদের সেই বেঞ্চি। যে বেঞ্চিতে বসে আমরা প্রতিদিন কবিতা পাঠ করতাম।

---

কৃষ্ণচূড়াকে পেতে চাও তাহলে অন্যান্য ফুলকে ও ভালোবাসতে শেখো

---