#Quote

গাজা উপত্যকা প্রায় দেড় দশকের বেশি সময় ধরে অবরুদ্ধ। এখানকার মানুষজন খাদ্য, পানি, ওষুধ – সবকিছুর অভাবে ধুঁকছে। প্রায়ই শোনা যায় বিমান হামলার শব্দ, ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকে কত স্বপ্ন।

Facebook
Twitter
More Quotes
ফিলিস্তিনের রক্তে ভেজা মাটি আজও মুক্তির অপেক্ষায়, প্রতিটি ফিলিস্তিনির হৃদয়ে প্রতিশোধের আগুন। কবে থামবে এই নৃশংসতা?
আজকের ফিলিস্তিন যেন এক জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ড। গাজা থেকে শুরু করে জেরুজালেম, সর্বত্রই সংঘাত আর অস্থিরতা। সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে নারী ও শিশুরা চরম কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।
ফিলিস্তিন একটি নাম নয়, একটি ইতিহাস। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলা অত্যাচারের বিরুদ্ধে এক অদম্য সাহস।
ফিলিস্তিনের মাটি অনেক রক্তের সাক্ষী। অটোমান সাম্রাজ্য থেকে শুরু করে ব্রিটিশ ম্যান্ডেট, আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ – প্রতিটি ঘটনা ফিলিস্তিনিদের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছে। ১৯৪৮ সালের Nakba (নাকবা) বা বিপর্যয় তাদের জীবনের সবচেয়ে দুঃখজনক অধ্যায়।
যেসব কোম্পানি ইসরায়েলের অবৈধ বসতি স্থাপনে সাহায্য করছে, তাদের পণ্য বয়কট করে আমরা প্রতিবাদ জানাতে পারি।
এটা একটা বিপজ্জনক স্টেরিওটাইপ। কিছু লোকের কাজের জন্য পুরো জাতিকে সন্ত্রাসী ভাবা উচিত নয়। ফিলিস্তিনের সাধারণ মানুষ শান্তি চায়, তারা শুধু নিজেদের অধিকার ফিরে পেতে চায়।
ফিলিস্তিনের মানুষের দুঃখ-কষ্ট আমাদের ছুঁয়ে যায়। কারণ আমরাও মানুষ, আমাদের ভেতরেও মানবতা আছে। আমরা বিশ্বাস করি, প্রত্যেক মানুষেরই বাঁচার অধিকার আছে, নিজের দেশে শান্তিতে থাকার অধিকার আছে।
এটা ভুল ধারণা। ফিলিস্তিনে মুসলিম, খ্রিস্টান, ইহুদি – সব ধর্মের মানুষ আছে। তাদের সকলেরই সমান অধিকারের জন্য লড়াই করা উচিত।
ফিলিস্তিনিদের প্রতি আমাদের সমর্থন কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নয়, এটা সম্পূর্ণ মানবিক। আমরা চাই, তাদের উপর যে অবিচার হচ্ছে, তার অবসান হোক।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এক্ষেত্রে আরও জোরালো ভূমিকা নিতে হবে। ইসরায়েলের উপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে, যাতে তারা ফিলিস্তিনিদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয়।