কবিতা তাে লেখাই হয় কাজের শব্দের প্রায় অবচেতন অর্থাৎ খনিকটা ব্যক্তির বাইরে নিজস্ব তাড়নায়। ভাষার প্রকাশ্য সত্তা শক্তি পায় কবিতার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি কথার এই চেতন-অবচেতন সঞ্চারিত ধ্বনি ফল্গুস্রোতে।

---

জীবন মানেই ছুটতে হবে, থামা মানে শেষ। দু’দিনের এই ভবে থেকে কেন হিংসা দ্বেষ। জীবন থাকুক ভালবাসায়, বন্ধু থাকুক সাথে। শুভ কামনা জানিয়ে গেলাম এই সুপ্রভাতে। ~শুভ সকাল~

---

অহংকার আর হিংসা ত্যাগ করো কারণ তুমি এই পৃথিবীর অতিথি মালিক নয়

---

মৃত্যুর দিনটা এমন হোক, যেদিন কেউ আমাকে নিয়ে পোস্ট না করুক, বরং আমার জীবনের শেষ স্ট্যাটাসটা কেউ একবার পড়ে একটু থেমে যাক।

---

কৃষ্ণচূড়া ফুলের লাল রং ছুঁয়ে দেয় কবিতা আর কল্পনাকে। সে কবিতা আর কল্পনা ছুঁয়ে দেয় আমার স্বপ্নকে। আমার স্বপ্ন ছুঁয়ে দেয় তোমাকে। আর তুমি ছুয়ে দাও আমাকে

---

হার মানা মানেই শেষ নয়, বরং শক্তি সংগ্রহের একটা নতুন সুযোগ।

---

তুমি আসবে বলে কৃষ্ণচূড়া দিয়ে আমার বেলকনি সাজিয়ে রেখেছি। আমার বারান্দা আর আমাদের সেই বেঞ্চি যে বেঞ্চিতে বসে আমরা প্রতিদিন একসাথে কবিতা পাঠ করতাম।

---

মানবতার নিরামযের রহস্য প্রকৃতির মধ্যেই রয়েছে

---

তুমি যেখানে ভাবছো শেষ, ঠিক সেখান থেকেই হয়তো তোমার স্বপ্ন পূরণের শুরু হতে পারে।

---

পড়াশোনা হলো মনের খাদ্য, ক্ষুধা যেন শেষ না হয়।

---