যেতে নাহি দিব’ ম্লান মুখ, অশ্রু-আঁখি, দণ্ডে দণ্ডে পলে পলে টুটিছে গরব, তবু প্রেম কিছুতে না মানে পরাভব, তবু বিদ্রোহের ভাবে রুদ্ধ কণ্ঠে কয় যেতে নাহি দিব’। যত বার পরাজয়।

---

কহিল সে স্নিগ্ধ আঁখি তুলি- দখিন দুয়ার গেছে খুলি? বাতাবী নেবুর ফুল ফুটেছে কি? ফুটেছে কি আমের মুকুল? দখিনা সমীর তার গন্ধে গন্ধে হয়েছে কি অধীর আকুল?-সুফিয়া কামাল

---

তুমি সকালের কিরণ, আমি শিশিরের ফোঁটা, তার মিলনে জন্ম নেয় নতুন সোনালী সকাল।

---

তোমার ঐ সুন্দর চোখে ভরে থাকা ঘৃণা আমায় কুঁড়ে কুঁড়ে খায়- ক্ষমা করে দাও আমায় ওগো রূপসী।

---

ও ফাগুন ঘুমায়ও না আর শীত এসে চলে গেল চুপি চুপি বলে গেল আর তো সময় নাই তব আঁখি মুদিবার।

---

ভোর-জানালার রোদশিখার মতো তোমার চাহনি ,বুক ভেদ করে চলে যায়- এপাশ ওপাশ। এ বড় মধুর দহন আমার আমি তোমাতেই বিলীন! তোমার চোখের ধারালো ছুরিতে ব্যবচ্ছেদ হবার সুযোগ পেলে ব্যবহারিক ক্লাসে জেগে থাকবো উদ্ভিদচারা হয়ে।

---

সারা রাত সপ্ন দেখে।কত ছবি মন আকেঁ। এমনসময় সপ্নের রাজা। আমার বলে দিল টাটা।মা এসে দিল ডাকি।খুলতে হল দুটি আখিঁ।জেগে দেখি নাই রাত। তাই বলি শুপ্রভাত

---

আজ আমি বড় একা যখন ছিলে তুমি আমার কাছে ভাবতাম না কি আমার আছে না আছে তোমার ওই আঁখি দুটি সাথী করে বৈশাখে পেতাম বসন্তের দেখা ।

---

গান শোনাল ভোরের পাখি,, এখনও কেউ ঘুমাও নাকি? আমি তোমায় কত ডাকি, এবার একটু খোল আঁখি… কেটে গেল রাত্রি কাল, তোমায় জানাই শুভ সকাল।

---

এই পৃথিবীতে করা ভালো আমল গুলো, আপনার আখিরাতকে সাজিয়ে দিবে ।

---