#Quote
More Quotes by Ahmed Sharif
সমস্ত ধরনের খুন করা নিঃসন্দেহে খুবই নিন্দনীয়। কিন্তু ধর্মের নামে, বর্ণের নামে, গোত্রের নামে, সাম্প্রদায়ের নামে মানুষকে খুন করা সবচেয়ে ঘৃণিত।
মানুষের ব্যক্তিগত জীবনে যেমন সামাজিক, তেমনি রাষ্ট্রিক জীবনেও মানুষের ভালোবাসা ও শুভেচ্ছার মতো খাঁটি সম্পদ, সার্থক সঞ্চয়, অক্ষয় পুঁজি ও নির্ভরযোগ্য পাথেয় আর কিছুই নেই। এই প্রীতির পরিচর্যা ও শুভেচ্ছার অনুশীলনই মানুষকে মানববাদী করে। দেশে দেশে মানবতাবাদীরা সংখ্যাগুরু হয়ে না উঠলে আজকে মানবিক সমস্যার সমাধান অসম্ভব।
পূর্বপুরুষদের অর্থ সম্পদে যে ব্যাক্তি ধনী, সেই ব্যক্তির অর্থ সম্পদে অনুন্নতি আছে উন্নতি নেই। নিজের অর্জন করা সম্পদে মান ও মর্যাদা আছে, সম্মান আছে, আছে লাবণ্য।
নাগরিক বা জনসাধারণকে শিক্ষিত ও সুনাগরিক হিসেবে বানিয়ে তোলার মধ্য দিয়েই একমাত্র সম্ভব সাম্প্রদায়িকতার ও হিংসার বিষদাঁত ভেঙে ফেলা।
দার্শনিকদের দৃষ্টিতে যাই হোক, সর্বজনীন এর উপলব্ধি ইচ্ছা ও ভালোবাসায় বিভেদ সল্প। এবং দার্শনিকদের দৃতিতে দুটোই দৃঢ় জয়শীল।
মানুষ একাকী থাকতে এবং কেবলমাত্র নিজের জন্য বাঁচতে পারে না। অপরের জন্য বাঁচতেই মানুষের সুখ এবং সার্থকতা।
প্রকৃতির নিয়মই যেসব কিছু পুরাতন হয়, সেগুলোকে জড়তা ও জীর্ণতা জড়িয়ে ধরে, ধ্বংসের বির্জ তার কাজে নিযুক্ত। কাজেই নতুনের অমোঘ প্রতিষ্ঠা ও প্রসার একসময় অপরিহার্য হয়ে ওঠে।
এই বর্তমান যুগে নিষ্ঠাবান ও ন্যায়পরায়ণ হওয়া খুবই কঠিন। কারণ নিষ্ঠাবান ও ন্যায়পরায়ণ মানুষেরা এই সমাজে কাণ্ডজ্ঞানহীন বলে পরিচিতি লাভ করে থাকে।
আইনের যদি নিজের শাসনটাই প্রতিষ্ঠিত না হয়, তাহলে মানুষ দেশের আইনের উপর বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা উভয় হারিয়ে ফেলবে।
বাণী বা বার্তা প্রদানকারীকে খুন করা, কিন্তু বাণী বা বার্তাকে মোটেও নয়।